অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : রংপুর সিটি করপোরেশেনে (রসিক) মডেল নির্বাচন করতে চায় কমিশন। এজন্য নির্বাচনের সময় গোপন কক্ষে একজনের বেশি প্রবেশ করলে তাকে আইনের আওতায় আনা হবে। সোমবার (২৬ ডিসেম্বর) ভোটপূর্ব সরঞ্জাম বিতরণকালে এসব কথা জানান রিটার্নিং অফিসার আব্দুল বাতেন।
এদিন রংপুর পুলিশ লাইনস মাঠে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও পুলিশ কমিশনারের ব্রিফিংয়ে ভোটের পরিবেশ এবং বিধি নিয়ে বিস্তারিত বর্ণনা করা হয়। এরপর কেন্দ্রে কেন্দ্রে ইভিএম পাঠানো শুরু হয়। পুলিশি নিরাপত্তায় পৌঁছানো হচ্ছে ইভিএমসহ সব নির্বাচনী সরঞ্জাম।
আব্দুল বাতেন বলেন, কেউ অনিয়ম করলে তার বিরুদ্ধে অতীতের চেয়ে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ব্যক্তির দায় প্রতিষ্ঠান নেবে না।
এ সময় রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরপিএমপি) কমিশনার নূরে আলম মিনা পেশাদার আচরণের তাগিদ দেন। তিনি বলেন, অনেকে লোভ দেখাতে পারে। কিন্তু আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সাবধান থাকতে হবে।
তৃতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিতব্য এই নির্বাচন উপলক্ষে সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে নির্বাচন কমিশন। কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে ভোট কেন্দ্রগুলোতে নির্বাচনী সরঞ্জাম পাঠানো শুরু হয়েছে। ভোট কেন্দ্র ও কক্ষে বসানো হয়েছে সিসিটিভি ক্যামেরা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নেওয়া হয়েছে কয়েক স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা।
সোমবার (২৬ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টা থেকে রংপুর পুলিশ লাইন্স স্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠ থেকে কেন্দ্রগুলোতে ইভিএমসহ অন্য সরঞ্জামাদি পাঠানোর কার্যক্রম শুরু হয়।
নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা আবদুল বাতেন আনুষ্ঠানিকভাবে সরঞ্জামাদি বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন।
Leave a Reply